মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর খোলা চিঠি
#শিক্ষা_আজ_ধ্বংসের_পথে 😱😭😭
বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
এ বইটি ছাপানো হয়েছে শিশু বিকাশ পাবলিকেশন্স হতে ।
বাংলাদেশের কেজি স্কুলের পড়ানোর জন্য । বইয়ে কাবা শরিফ ও তার পাশে ছবিটি দিয়ে তারা বুঝাতে চায় এটা আমাদের নবী মোহাম্মদ (সাঃ)এর ছবি !
প্রধান অপরাধ →রাসুলের ছবি একে ব্যাঙ্গ করেছে। শিশুদের মাইন্ড চেঞ্জ করার বিরাট একটা ফন্দি করেছে। যখনি তার সামনে মুহাম্মাদ (সাঃ) এর কথা আসবে তখনি তার এই ছবিটি মাইন্ডে অটোমেটিক চলে আসবে।
২. নামটাকে ব্যাঙ্গ করা হয়েছে, "মুহাম্মাদ (সাঃ)" এর পরিবর্তে "মহম্মদ" লেখা হয়েছে।
৩. প্রবন্ধটা একদম মনগড়া। রাসুল (সাঃ) কে হেয় প্রতিপন্ন করে লিখা হয়েছে।
→আরবের লোকেরা দেব দেবির পূজা করত মুহাম্মাদ (,সাঃ) এর কাছে তা ভাল লাগেনি তাই তিনি আরেকটি ধর্মের প্রচার করলেন...) মানে ইসলাম ধর্ম একটা মানব রচিত ধর্ম? অন্য ধর্ম ভাল লাগেনি বলে মুহাম্মাদ(সাঃ) নিজেই একটা ধর্ম বানিয়ে ফেলেছেন? নাউজুবিল্লাহ!
তারপর আরো আছে রাসুল (সাঃ) বেশী লেখা পড়া করতে পারেন নাই... । অর্থাৎ কথাটিকে এভাবে উপস্থাপনের মানে হলো রাসুল (সাঃ) কে মূর্খ সাব্যস্ত করা!!! নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক!
তারপর এখানে "আল্লাহ"র পরিবর্তে "ইশ্বর" লিখেছে।
আরো লিখেছে রাসুল (সাঃ) এর টাকা- পয়সা ছিলনা তারপর খাদিজা (রাঃ) এর ঘরে চাকরি পেয়ে ছিলেন। তারপর তাকেই বিয়ে করে ফেলেন। এখন তার কোন অভাব রইলনা।
লেখার ভঙ্গিতে একথা বুঝা যাচ্ছে যে রাসুল (সাঃ) খাদিজা রা. র ঘরে চাকর ছিলেন। পরবর্তিতে সম্পদের লোভে তাকেই বিয়ে করে ফেলেন। নাউযুবিল্লাহ!!!
ইত্যাদি...আরো অনেক.....।
পুরো প্রবন্ধে নাস্তিকতার গন্ধ ফুটে উঠেছে। আজ মুসলিম শিশুদের মগজ এভাবেই ধোলাই করছে যাতে করে আগামীতে সে এমনিতেই নাস্তিক হতে পারে!
এর বিরুদ্ধে কঠিন প্রদক্ষেপ নেয়া হোক!
বাংলার নাস্তিক গুলো বার বার ইসলাম, মুসলমান ,কোরআন, কাবা ঘর , ও রাসুল (সাঃ) নিয়ে ব্যঙ্গ করে নানা ভাবে উপস্থাপন করে , কিন্ত কারো সঠিক বিচার হয়নি !
আমি_এই_কুলাঙ্গারদের_বিচার_চাই_যারা_বইটি_রচনা_করেছে
আমি সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি উক্ত পাবলিকেশন্স বন্ধ করে এদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিতে!
অন্যথায় বাংলার তাওহিদী জনতা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে বাধ্য হবে ।
আমরা আপনার কাছে অনুরোধ জানাই যেন এই বিচার স্মরণীয় হয়ে থাকে😡😡
বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
এ বইটি ছাপানো হয়েছে শিশু বিকাশ পাবলিকেশন্স হতে ।
বাংলাদেশের কেজি স্কুলের পড়ানোর জন্য । বইয়ে কাবা শরিফ ও তার পাশে ছবিটি দিয়ে তারা বুঝাতে চায় এটা আমাদের নবী মোহাম্মদ (সাঃ)এর ছবি !
প্রধান অপরাধ →রাসুলের ছবি একে ব্যাঙ্গ করেছে। শিশুদের মাইন্ড চেঞ্জ করার বিরাট একটা ফন্দি করেছে। যখনি তার সামনে মুহাম্মাদ (সাঃ) এর কথা আসবে তখনি তার এই ছবিটি মাইন্ডে অটোমেটিক চলে আসবে।
২. নামটাকে ব্যাঙ্গ করা হয়েছে, "মুহাম্মাদ (সাঃ)" এর পরিবর্তে "মহম্মদ" লেখা হয়েছে।
৩. প্রবন্ধটা একদম মনগড়া। রাসুল (সাঃ) কে হেয় প্রতিপন্ন করে লিখা হয়েছে।
→আরবের লোকেরা দেব দেবির পূজা করত মুহাম্মাদ (,সাঃ) এর কাছে তা ভাল লাগেনি তাই তিনি আরেকটি ধর্মের প্রচার করলেন...) মানে ইসলাম ধর্ম একটা মানব রচিত ধর্ম? অন্য ধর্ম ভাল লাগেনি বলে মুহাম্মাদ(সাঃ) নিজেই একটা ধর্ম বানিয়ে ফেলেছেন? নাউজুবিল্লাহ!
তারপর আরো আছে রাসুল (সাঃ) বেশী লেখা পড়া করতে পারেন নাই... । অর্থাৎ কথাটিকে এভাবে উপস্থাপনের মানে হলো রাসুল (সাঃ) কে মূর্খ সাব্যস্ত করা!!! নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক!
তারপর এখানে "আল্লাহ"র পরিবর্তে "ইশ্বর" লিখেছে।
আরো লিখেছে রাসুল (সাঃ) এর টাকা- পয়সা ছিলনা তারপর খাদিজা (রাঃ) এর ঘরে চাকরি পেয়ে ছিলেন। তারপর তাকেই বিয়ে করে ফেলেন। এখন তার কোন অভাব রইলনা।
লেখার ভঙ্গিতে একথা বুঝা যাচ্ছে যে রাসুল (সাঃ) খাদিজা রা. র ঘরে চাকর ছিলেন। পরবর্তিতে সম্পদের লোভে তাকেই বিয়ে করে ফেলেন। নাউযুবিল্লাহ!!!
ইত্যাদি...আরো অনেক.....।
পুরো প্রবন্ধে নাস্তিকতার গন্ধ ফুটে উঠেছে। আজ মুসলিম শিশুদের মগজ এভাবেই ধোলাই করছে যাতে করে আগামীতে সে এমনিতেই নাস্তিক হতে পারে!
এর বিরুদ্ধে কঠিন প্রদক্ষেপ নেয়া হোক!
বাংলার নাস্তিক গুলো বার বার ইসলাম, মুসলমান ,কোরআন, কাবা ঘর , ও রাসুল (সাঃ) নিয়ে ব্যঙ্গ করে নানা ভাবে উপস্থাপন করে , কিন্ত কারো সঠিক বিচার হয়নি !
আমি_এই_কুলাঙ্গারদের_বিচার_চাই_যারা_বইটি_রচনা_করেছে
আমি সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি উক্ত পাবলিকেশন্স বন্ধ করে এদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিতে!
অন্যথায় বাংলার তাওহিদী জনতা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে বাধ্য হবে ।
আমরা আপনার কাছে অনুরোধ জানাই যেন এই বিচার স্মরণীয় হয়ে থাকে😡😡
Comments
Post a Comment