মরেও অমর যিনি! (একজন মনিষীর স্মৃতিচারণ)
কিছু লোক একটি কফিন বহন করে কবরস্থানে নিয়ে চলছেন। কে আছেন একফিনে আর কারা বহন করছেন তাঁকে ! বলতে কি পারবেন?
2006সাল।27নভেম্বর।সংগ্রহে রাখা জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব।হঠাৎ চোখের সামনে পরায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পরলাম শিরোনাম দেখে।মনোযোগ সহকারে বার-বার পড়ে চোখে পানি ধরে রাখতে পারলাম না। আরো হতোচকিত হয়ে পরলাম পত্রিকাটির ভিতরের পৃষ্ঠায় এই ছবিটি পেয়ে।
কফিন যারা বহন করছেন’ ভালো ভাবে লক্ষ করুন, সামনের সারির ডানদিক থেকে দেখা যাচ্ছে ইসলামী যুব সমাজের অহংকার,পীরে কামেল মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রিন্সিপাল মাও. সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ ও বরগুনার হযরত পীর সাহেব মাও. আ. রশিদ এবং তাঁরই পিছনে দেখা যাচেছ বর্তমান চেয়ারম্যান মুফতী আবুল খায়ের সাহেবকে।বলার অপেক্ষা রাখেনা, বন্ধুর প্রেমে যিনি কফিনে লুকিয়ে আছেন, তাঁকে চিনতে !
চিরদিনের প্রেমোময়ি বন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি চলছেন চিরনিদ্রায় শায়িত হতে।সেই আপোষহীন, সমাজসংস্কারকের কফিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। হে পথিক অধরার মুসাফির !আপনিই বলুন, যার নাম শুনলেই বিপ্লবের প্রেরনা জাগে, হিদয় নিংড়ানোশ্রদ্ধা আর অকৃতিম ভালোবেসে যার নির্দেশে পালনে লক্ষ জনতা জীবন উৎসর্গে সদা প্রস্তুত থাকে।আর তিনিইতো জমানার মুজাদ্দেদ কুতুবুল আলম আল্লামা সৈয়দ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.।বাতিলেরআতংক এ মর্দেমুজাহিদকে দেশের তৌহিদি জনতা ধর্মী,আধ্যাত্মিক ও রানৈতিক নেতা বলেই চিনে।একটি সংগ্রাম, একটি আন্দোলনের অর্থই হলো পীর সাহেব চরমোনাই রহ.।যাকে আল্লাহ মাফ করে বেহেশতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।তাঁর গর্বিত উত্তরসুরিরা যেন তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শের মাধ্যমে রাষ্ট্রিয় ভাবে ইসলামকে বিজয়ী আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে।সুম্মা আমিন।
2006সাল।27নভেম্বর।সংগ্রহে রাখা জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব।হঠাৎ চোখের সামনে পরায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পরলাম শিরোনাম দেখে।মনোযোগ সহকারে বার-বার পড়ে চোখে পানি ধরে রাখতে পারলাম না। আরো হতোচকিত হয়ে পরলাম পত্রিকাটির ভিতরের পৃষ্ঠায় এই ছবিটি পেয়ে।
কফিন যারা বহন করছেন’ ভালো ভাবে লক্ষ করুন, সামনের সারির ডানদিক থেকে দেখা যাচ্ছে ইসলামী যুব সমাজের অহংকার,পীরে কামেল মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রিন্সিপাল মাও. সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ ও বরগুনার হযরত পীর সাহেব মাও. আ. রশিদ এবং তাঁরই পিছনে দেখা যাচেছ বর্তমান চেয়ারম্যান মুফতী আবুল খায়ের সাহেবকে।বলার অপেক্ষা রাখেনা, বন্ধুর প্রেমে যিনি কফিনে লুকিয়ে আছেন, তাঁকে চিনতে !
চিরদিনের প্রেমোময়ি বন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি চলছেন চিরনিদ্রায় শায়িত হতে।সেই আপোষহীন, সমাজসংস্কারকের কফিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। হে পথিক অধরার মুসাফির !আপনিই বলুন, যার নাম শুনলেই বিপ্লবের প্রেরনা জাগে, হিদয় নিংড়ানোশ্রদ্ধা আর অকৃতিম ভালোবেসে যার নির্দেশে পালনে লক্ষ জনতা জীবন উৎসর্গে সদা প্রস্তুত থাকে।আর তিনিইতো জমানার মুজাদ্দেদ কুতুবুল আলম আল্লামা সৈয়দ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.।বাতিলেরআতংক এ মর্দেমুজাহিদকে দেশের তৌহিদি জনতা ধর্মী,আধ্যাত্মিক ও রানৈতিক নেতা বলেই চিনে।একটি সংগ্রাম, একটি আন্দোলনের অর্থই হলো পীর সাহেব চরমোনাই রহ.।যাকে আল্লাহ মাফ করে বেহেশতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।তাঁর গর্বিত উত্তরসুরিরা যেন তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শের মাধ্যমে রাষ্ট্রিয় ভাবে ইসলামকে বিজয়ী আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে।সুম্মা আমিন।
allah take jannat nosib koren....!
ReplyDelete